১) শিল্প-উদ্যোক্তা চিহ্নিতকরণ।
২) শিল্প- উদ্যোক্তা উন্নয়ন।
৩) প্রকল্প প্রস্তাব প্রণয়ন ও মূল্যায়ন।
৪) শিল্প সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ ও সংরক্ষণ।
৫) শিল্প স্থাপনে ঋণ সহায়তাকরণ।
বিনিয়োগোত্তোর পরামর্শ:
১) প্রকল্পের নিবন্ধীকরণ।
২) শিল্প স্থাপনে প্লট বরাদ্দসহ অবকাঠামো সুবিধা প্রদান।
৩) বিপণন সহায়তা প্রদানে মেলা/প্রদর্শনীআয়োজন ও সাব-কন্ট্রাকটিং সহায়তা প্রদান ।
৪) কাঁচামাল আমদানী ও পণ্য রপ্তানীর সুপারিশ করণ।
৫) শিল্প সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রণয়ন।
৬) কারিগরী তথ্য সংগ্রহ ও সরবরাহ।
৭) নকশা-নমুনা উন্নয়ন ও সরবরাহ করা।
৮) সার্বজনীন আয়োডিনমুক্ত লবণ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ।
৯) পণ্যের গুনগতমান ও দক্ষতা উন্নয়ন নিশ্চিত করণ।
১০) শিল্পায়নের লক্ষ্যে উৎপাদনশীলতা প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ক সেমিনার/কর্মশালা/ আলোচনা সভার আয়োজন।